পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন বলেছেন, তিস্তা নদীতে যতোটুকু পানি আছে, তার ন্যায্য হিস্যা চায় বাংলাদেশ। অন্তর্বতীকালীন সরকারের এই মনোভাবের কথা ঢাকায় ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে স্পষ্ট করেছেন তিনি। আজ বুধবার
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হত্যাকাণ্ড তদন্তে জাতিসংঘের তদন্ত দল শীঘ্রই দেশে আসবে বলে জানিয়েছেন জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক প্রধান ভলকার তুর্ক। বুধবার (১৪ আগস্ট) অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সাথে
পুলিশের বিশেষ শাখার প্রধান মনিরুল ইসলাম ও অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) প্রধান মোহাম্মদ আলীকে সরিয়ে দেয়া হয়েছে। ডিআইজি মনিরুল ইসলামকে পুলিশ অধিদফতরে সংযুক্ত করা হয়েছে। তার জায়গায় এসেছেন রেলওয়ে পুলিশের
জাতীয় শোক দিবস (১৫ আগস্ট) নিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বিবৃতিতে যথাযথ মর্যাদা ও ভাবগম্ভীর পরিবেশে জাতীয় শোক দিবস পালনের আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। আজ মঙ্গলবার (১৩ আগস্ট)
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকা অহসযোগ আন্দোলনে উত্তাল সারাদেশ। এরই মধ্যে অনির্দিষ্টকালের জন্য কারফিউ জারি করেছে সরকার। জনগণকে কারফিউ মেনে চলার আহ্বান জানিয়েছে সেনাবাহিনী। রোববার (৪ আগস্ট) গণমাধ্যমে পাঠানো আন্তবাহিনী জনসংযোগ
রোববার সন্ধ্যা ৬টা থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য কারফিউ জারি করেছে সরকার। রোববার (৪ আগস্ট) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য অফিসার মো. শরীফ মাহমুদ অপু স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের এক দফা কর্মসূচি ঘিরে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে নজীরবিহীন সংঘর্ষ ও সহিংসতা হয়েছে। রোববার (৪ আগস্ট) রাত ১০টায় এই প্রতিবেদন লেখার সময় ৮৬ জনের মৃত্যুর সংবাদ নিশ্চিত হওয়া
দ্রোহযাত্রা ও বিক্ষোভ সমাবেশ শেষে এক দফা কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। আগামীকাল রোববার (৪ আগস্ট) থেকে এ দাবিতে অসহযোগ আন্দোলন শুরু হচ্ছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম
ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর ও নরসিংদীতে কারফিউ অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান। শনিবার (৩ আগস্ট) রাতে সচিবালয়ে মন্ত্রণালয় সভাকক্ষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা জানান। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, রোববার (৪
সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেছেন, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশের জনগণের আস্থার প্রতীক। জনগণের স্বার্থে এবং রাষ্ট্রের যেকোনো প্রয়োজনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সবসময় জনগণের পাশে আছে এবং থাকবে। সেনাপ্রধান শনিবার (৩ আগস্ট) সেনাসদর,