নগরীর যানজট পুঞ্জিভূত সমস্যা এবং যাত্রীদের ভোগান্তির অন্যতম কারণ। এই ভোগান্তি নিরসনে একমত হয়েছেন মেয়র আইভী, এমপি শামীম ওসমান, সেলিম ওসমান ও ডিসি-এসপি। এক বাসের রুটপারমিট নিয়ে একাধিক বাস যেন সড়কে চলাচল করতে না পারে তাই জেলা প্রশাসন অবলম্বন করছে বিশেষ কৌশল। বৈধ বাসের গায়ে কিউআর স্টিকার লাগানো থাকবে যেটা স্ক্যান করলেই বাসের রেজিস্ট্রেশন, রুট পারমিট এবং ফিটনেস সার্টিফিকেটের সকল তথ্য চলে আসবে। এতে সড়কে সহজেই বৈধ বাসগুলো শনাক্ত সহজ ও র্নিভূল হবে। অন্যদিকে অবৈধ বাসগুলোকে ডাম্পিংয়ে দেওয়ার কথাও বলা হয়েছে। বুধবার (৭ জানুয়ারি) এ বিষয়ে কাজ শুরু হয়ে গেছে জানান জেলা প্রশাসক ও বিআরটিএ’র জেলা সভাপতি মাহমুদুল হক।
তিনি বলেন, মূলত এই বিষয়ে আমরা বাস মালিকদের সাথে মিটিং করেছি এবং ডিভিশনাল বিআরটিএ’র সাথে কথা বলেছি। আমরা বাস মালিকদের কিছু সময় দিয়েছি যাতে তাদের কাগজ পত্রে কাজগুলো গুছিয়ে ফেলতে পারেন, এবং পরিবাহনের জন্য স্মার্ট কার্ড করার ও প্রয়োজন আছে। তবে এখন পর্যন্ত যাদের কাগজপত্র ঠিক আছে তাদের স্টিকার দেওয়া হবে এবং যাদের থাকার কাগজপত্র নাই আবেদন করার সময় দেওয়া হয়েছে। স্টিকার আসতে একটু সময় লাগবে, তবে এসময়ে নিয়মিত আমাদের পুলিশ সড়কে পরিবহনের কাগজপত্র চেক করবেন। সড়কের কোন বাসের পারমিট আছে, কোন বাসের পারমিট নেই সেই বিষয়ে ট্রাফিক পুলিশ নিয়মিত চেক করছেন। পরিবহনের রেজিট্রেশন সংক্রান্ত কাগজপত্র পুলিশের হাতে আছে। আশা করছি খুব শীঘ্রই এ ব্যবস্থাটা প্রচলন করা সম্ভব হবে।
© স্বত্ব সংরক্ষিত © দৈনিক স্বাধীন বাংলাদেশ