আইজিপি বলেন, ‘১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে দেশ স্বাধীন করতে পাকহানাদার বাহিনীর বিপক্ষে যারা বিরল অবদান রেখেছেন আগামীতে তাদের সম্মানিত করার পরিকল্পনা রয়েছে। মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের জন্য বিভিন্ন স্মারক সংরক্ষণ ও সম্প্রসারণের জন্য প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করেছি। এগুলো সমৃদ্ধ করতে সক্রিয় প্রচেষ্টা রয়েছে। যে কেউ এই সংগ্রহশালাতে নির্ভরযোগ্য এবং স্বাধীনতা যুদ্ধের তথ্য দিতে চান বিশেষ করে পুলিশ সম্পর্কিত কোনো তথ্য হলে আমরা বেশি প্রাধান্য দিয়ে গ্রহণ করব।