অনুপ্রেরণাদায়ী নেতৃত্ব শ্রেণিতে এ বছর জয়ী পুরস্কার পেয়েছেন সাবেক সংসদ সদস্য ও শিক্ষাবিদ প্রয়াত পান্না কায়সার। সাংবাদিকতায় দৈনিক ইত্তেফাকের সম্পাদক তাসমিমা হোসেন, বর্ষসেরা করপোরেট লিডার শ্রেণিতে গ্রিন ডেলটা ইনস্যুরেন্স কম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ফারজানা চৌধুরী, স্বাস্থ্যসেবায় বর্ষসেরা উদ্ভাবক হিসেবে লাইফস্প্রিংয়ের চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ ও সেক্সুয়াল মেডিসিনের প্রধান ডা. সুষমা রেজা, বর্ষসেরা সামাজিক প্রভাবক শ্রেণিতে বিশ্বব্যাংকের বেসরকার খাত বিশেষজ্ঞ হোসনা ফেরদৌস, বর্ষসেরা ই-কমার্স পথিকৃৎ হিসেবে বিক্রয় ডটকমের সিইও ঈশিতা শারমীন, বর্ষসেরা এফ-কমার্স শ্রেণিতে স্টিডফাস্ট ক্যুরিয়ার লিমিটেডের চেয়ারম্যান জয়ী রিয়া মোস্তারি, বর্ষসেরা শিক্ষা প্রভাবক শ্রেণিতে টেন মিনিট স্কুলের ইংরেজি শিক্ষক মুনজেরিন শহিদ, বর্ষসেরা মিডিয়া ব্যক্তিত্ব শ্রেণিতে মঞ্চকর্মী, অভিনয়শিল্পী ও পরিচালক হৃদি হক এবং বর্ষসেরা সামাজিক প্রভাবক শ্রেণিতে জয়ী পুরস্কার পেয়েছেন উইমেনস ওয়ার্ল্ডের প্রতিষ্ঠাতা ফারনাজ আলম।
জয়ী পুরস্কার পেলেন যারা
উইয়ের উদ্যোক্তা সদস্যদের মধ্যে ১০ জন এবার জয়ী পুরস্কার পেয়েছেন। বিজয়ীরা হলেন ফ্যাব্রিকার্টের আকসা হৈম (বর্ষসেরা উদ্যোক্তা), নুকি শপ বিডির জান্নাতুল ফেরদৌস (বর্ষসেরা স্থানীয় পণ্য), ত্রিরত্নের শাহিদা মনোয়ার (বর্ষসেরা অনুপ্রেরণা), ই-হাটবাজারের রাওয়াওদা তানজিদা (স্পিরিট অব দ্য ইয়ার), কাব্যকন্যার নাশিদ আন্দালিব (বর্ষসেরা উদীয়মান তারকা), রূপবানের শিমুল বিল্লাহ খান মজলিশ (বর্ষসেরা উদ্ভাবন), ফারহানাস ড্রিমের ফারহানা আক্তার (বর্ষসেরা সামাজিক উদ্যোক্তা), ওয়াজেদাস কালেকশনের পারভিন বেগম (বর্ষসেরা রপ্তানিকারক), স্বপ্নচূড়ার ইশরাত জাহান (বর্ষসেরা প্রচারণা) এবং কুকমাসালার ফেরদৌস আক্তার (বর্ষসেরা ব্যবসা)। উই সামিটের সমাপনী দিনের অনুষ্ঠানে জয়ী পুরস্কার ও সম্মাননা বিজয়ী প্রত্যেককে সম্মাননা স্মারক (ক্রেস্ট), উত্তরীয়, সনদ এবং উপহার প্রদান করা হয়।